প্রতি পদে নারীর জন্য “আতঙ্ক” ধর্মীয় নিয়ন্ত্রণেই সবচেয়ে বেশি। বিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকার, নাম, ভোটাধিকার, শিক্ষা, চাকরি, পোশাক, হাসি, মঞ্চ, নেতৃত্ব—সবকিছুতে নারীকে শুধু আশঙ্কা, সীমাবদ্ধতা, সংশয়
বোরখা-হিজাবকে ‘ইসলামের বিধান’, ‘শালীনতা’ হিসেবে সামনে তুলে ধরা হলেও, অধিকাংশ নারীকেই নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে, জোর করে, হুমকি, মানসিক চাপ দিয়ে এসব পোশাক পরতে বাধ্য করা
মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ, ভারত, আফ্রিকার ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায় শুধু প্রার্থনা, তীর্থ, উৎসব, অক্ষাংশ, কিংবা কেবল ধর্মমতের জন্য লাখ লাখ মানুষকে পুড়িয়ে, গুলি করে, ধর্ষণ-নিপীড়ন করে
খ্রিস্টধর্মের ছোট্ট একটি অনুসন্ধান-দৃষ্টান্ত দেখলেই বোঝা যায়, লেভিটিকাসে (ওল্ড টেস্টামেন্ট) সমকামিতার বিরুদ্ধে কট্টর শাস্তির কথা বলা হয়েছে “একজন পুরুষ অন্য পুরুষের সঙ্গে নারীর মতো বিছানায়
সে মুসলিম, হিন্দু, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ কিংবা অন্য কিছু হয় কেবল পরিবার, সমাজ, শিক্ষা, সংস্কার এবং নিরন্তর অনুশাসনে, বাধ্যতামূলকভাবে। ছোটবেলা থেকে ধর্মীয় গল্প, কোরান-বাইবেল-গীতা পাঠ, নাম,
মদিনার সত্যিকারের উন্নয়ন-কাহিনিতে সম্মিলিত শ্রম, রক্ত, ঘাম, কান্না – সব ছিল। ইসলামিক বাহিনীর বিজয়ের গল্পের আড়ালে সেইসব ইহুদি, খ্রিষ্টান, ধর্মনিরপেক্ষ মানুষদের কষ্ট, সংগ্রাম, জীবনের মূল্য
সবাই জানে, মুখে ইসলাম-ইসলাম করে, অথচ সৎ চিন্তা, নৈতিকতা, সহানুভূতি, মানবিকতা কোনখানে নেই। রোজা রেখে হাঁটু পর্যন্ত দাড়ি রাখা, কোরান হাতে ছবি, অথচ ধর্মীয় ফতোয়া,
একজন ডাক্তার হওয়ার সুবাদে মেডিকেলের ন্যূনতম জ্ঞান থাকলেও, জাকির নায়েক বিজ্ঞান, শুধুমাত্র ধর্মীয় বয়ান, অদ্ভুত উদাহরণ, ভুল তথ্য ছড়াতে বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখেছেন। চন্দ্র, সূর্য, বিকাশ,
আলেমরা সব সময় ধর্মের নাম নিয়ে জনগণকে বোকা বানাতে পছন্দ করেন। বড় বড় ফতোয়া, পাঞ্জাবি-দাড়ি, চেতনাহীন বয়ান, নারীর পর্দা সম্পর্কে অসংখ্য কুসংস্কার, সর্বক্ষণ নারীকে ছোট
ইসলাম ধর্মের নামে কট্টররা নারীকে গৃহবন্দি রাখার অপপ্রয়াস চালিয়ে গেছে যুগের পর যুগ। মেয়েদের গায়ে বোরকা চাপিয়ে, উচ্চশিক্ষায় রীতিমতো নিষেধাজ্ঞা জারি করে, কর্মজীবনে যেতে দিলেই