প্রতি পদে নারীর জন্য “আতঙ্ক” ধর্মীয় নিয়ন্ত্রণেই সবচেয়ে বেশি। বিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকার, নাম, ভোটাধিকার, শিক্ষা, চাকরি, পোশাক, হাসি, মঞ্চ, নেতৃত্ব—সবকিছুতে নারীকে শুধু আশঙ্কা, সীমাবদ্ধতা, সংশয়
বোরখা-হিজাবকে ‘ইসলামের বিধান’, ‘শালীনতা’ হিসেবে সামনে তুলে ধরা হলেও, অধিকাংশ নারীকেই নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে, জোর করে, হুমকি, মানসিক চাপ দিয়ে এসব পোশাক পরতে বাধ্য করা
মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ, ভারত, আফ্রিকার ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায় শুধু প্রার্থনা, তীর্থ, উৎসব, অক্ষাংশ, কিংবা কেবল ধর্মমতের জন্য লাখ লাখ মানুষকে পুড়িয়ে, গুলি করে, ধর্ষণ-নিপীড়ন করে
ধর্ষণের কারণ খুঁজতে গেলে পায়ের নিচে কাঁটা ছড়ানো আমাদের সমাজ, যেখানে ধর্ম, শিক্ষা, পরিবার, আইন সবখানেই নারীর প্রতি অবজ্ঞা ও বাজে মানসিকতার স্পষ্ট ছায়া। বাড়ি,
বস্তুনিষ্ঠ সত্য হলো নারীর অধিকার চর্চার ক্ষেত্রে দৃশ্যমান অগ্রগতি থাকলেও অভ্যন্তরীণ সামাজিক, ধর্মীয় ও পারিবারিক কাঠামো এখনও নারীর প্রকৃত স্বাধীনতার পথে প্রধান বাধা। পরিবারের স্তরেই
নারীরা বেশি শিকার হলেও, শিশু-কিশোর, তরুণ-তরুণী, পুরুষ, বয়োবৃদ্ধ কারও জায়গা ছাড়ে না এই অদৃশ্য হিংস্রতা। মেয়েকে মোটা হলে, ছেলেকে খাটো হলে, কেউ কালো হলে, কেউ
খ্রিস্টধর্মের ছোট্ট একটি অনুসন্ধান-দৃষ্টান্ত দেখলেই বোঝা যায়, লেভিটিকাসে (ওল্ড টেস্টামেন্ট) সমকামিতার বিরুদ্ধে কট্টর শাস্তির কথা বলা হয়েছে “একজন পুরুষ অন্য পুরুষের সঙ্গে নারীর মতো বিছানায়
পারিবারিক নির্যাতন অনেকরকম শারীরিক নিপীড়ন (চড়, ঘুষি, লাথি, গলা টিপে ধরা, হাত-পা বেঁধে রাখা), মানসিক নির্যাতন (অপমান, গালিগালাজ, হুমকি, সন্দেহ, মূল্যহীনতা), অর্থনৈতিক নিপীড়ন (টাকা না
সে মুসলিম, হিন্দু, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ কিংবা অন্য কিছু হয় কেবল পরিবার, সমাজ, শিক্ষা, সংস্কার এবং নিরন্তর অনুশাসনে, বাধ্যতামূলকভাবে। ছোটবেলা থেকে ধর্মীয় গল্প, কোরান-বাইবেল-গীতা পাঠ, নাম,